প্রতিনিধি 5 October 2025 , 8:52:17 প্রিন্ট সংস্করণ

দৈনন্দিন রুটিনে পরিবর্তন এনে ১ মাসের মধ্যে স্বাস্থ্যকর উপায়ে প্রায় ৩ কেজি ওজন কমানো সম্ভব! যারা ওজন কমাতে চান, অথচ কিছুদিন পর বিরক্ত হয়ে তা ছেড়ে দিচ্ছেন। চলুন চলুন জেনে নেয়া কীভাবে কাঙ্খিত পরিবর্তন আনা যায়-
সকালের নাস্তা: প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার দিয়ে সকাল শুরু করুন। সেটি সারাদিনের শক্তি জোগাতে কাজ করে। কারণ এতে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে। ফলে পরবর্তীতে বেশি খাওয়ার ভয় থাকে না। গবেষকরা বলছেন, সকালের নাস্তায় প্রোটিন খেলে তা বিপাকীয় কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে। একইসঙ্গে শরীরের টিস্যুতে চর্বি ভাঙন ত্বরান্বিত করে। এ ধরণের নাস্তায় টক দই যুক্ত করলে ভালো।

ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত পানি: খাবারের আগে এক গ্লাস পানি পান করলে তা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। হাইড্রেশন ভালো হজম করতে সাহায্য করে এবং শারীরিক ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধিতে শক্তি সরবরাহ করে। তাই প্রতিদিন ৮ গ্লাস পানি গ্রহণ করা উচিত। কারণ প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পানের অভ্যাস ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে সহজ করে।
ওজন কমানোর মৌলিক উপাদান নিয়মিত ব্যায়াম: সকালের ব্যায়াম সারা দিন রক্তে শর্করার মাত্রা এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কারণ শারীরিক ব্যায়াম ওজন কমানোর জন্য একটি মৌলিক উপাদান হিসেবে কাজ করে এবং সুস্থতা বজায় রাখে। তাই প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিটের নিয়মিত ব্যায়াম বা শারীরিক ক্রিয়াকলাপ দ্রুত ওজন হ্রাস করে। যার মধ্যে রয়েছে-প্ল্যাঙ্কের মতো ঘরোয়া ব্যায়াম, হাঁটা এবং সাইকেল চালানো অথবা শরীর সহিষ্ণু ভারী কাজ। যা ক্যালোরি পোড়াতেও সহায়তা করে।