প্রতিনিধি 7 October 2025 , 8:01:43 প্রিন্ট সংস্করণ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শিক্ষক সমাজের সহযোগিতা ও সমর্থন চাইলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি শিক্ষকদের প্রতি আহবান জানান, জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির পাশে থেকে আসন্ন নির্বাচনে সমর্থন দিতে। বলেন, শিক্ষকদের সমর্থন ছাড়া বিএনপির পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।
তারেক রহমান জানান, শিক্ষকদের সব দাবির সঙ্গে নীতিগতভাবে একমত বিএনপি। পাশাপাশি প্রতিযোগীতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে মেধা, মনন, বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে শিক্ষকদের তাগিদ দেন তিনি। ঘোষণা দেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করা হবে। পাশাপাশি, কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণের জন্য শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনাও প্রকাশ করেছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিক্ষক মহাসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে সারাদেশ থেকে হাজার হাজার শিক্ষক ও শিক্ষা-কর্মচারী অংশ নেন।
তারেক রহমান বলেন, শিক্ষকতা কখনোই সাধারণ চাকরি বা বাধ্যতামূলক পেশা হতে পারে না। মেধাবী ব্যক্তিরা যেন শিক্ষকতাকে প্রথম পছন্দ হিসেবে গ্রহণ করেন, সেই লক্ষ্যে বিএনপি কাজ করবে।
তারেক রহমান বলেন, জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এলে বিএনপি রাষ্ট্রের সামর্থ্য অনুযায়ী শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি, চাকরি স্থায়ীকরণ এবং জাতীয়করণের বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ নেবে। এছাড়া, শিক্ষা কারিকুলামকে ব্যবহারিক ও কারিগরি শিক্ষাপ্রধান করতে শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করা হবে।
তারেক রহমান মনে করেন, নৈতিকতা ও ধর্মীয়-সামাজিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে কর্মমুখী শিক্ষা প্রবর্তন এবং শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণ ছাড়া বিশ্বে টিকে থাকা কঠিন। তিনি বলেন, শিক্ষকদের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত করে তাদের প্রতিযোগিতামূলক পেশায় রূপান্তর করা জরুরি। দুর্নীতিবাজদের বিত্তশালী হওয়া সমাজের ভাবমূর্তি নষ্ট করে, কিন্তু শিক্ষকদের সম্মান অক্ষুণ্ন থাকলে সমাজের মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। তিনি বিশ্বাস করেন, শিক্ষকরা স্কুল, কলেজ ও মাদরাসায় সামাজিক বিপ্লব গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় দিবসে রাষ্ট্রীয় ভবনে শিক্ষকদের আমন্ত্রণ জানানো উচিত। এতে শিক্ষার্থীদের মনে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তিনি শিক্ষকদের সব ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির নীতিগত সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
তারেক রহমান বলেন, বিশ্ব এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন জরুরি। শিক্ষকরা এই লক্ষ্যে মূল ভূমিকা পালন করবেন। তবে, শিক্ষকদের দুর্বল রাখলে শক্তিশালী রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়।

তিনি উল্লেখ করেন, দেশে প্রায় ৯৫ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যার মধ্যে ২৬ হাজারের বেশি এমপিওভুক্ত। জনসংখ্যার তুলনায় এই সংখ্যা কম নয়, তবে গুণগত মান নিশ্চিত করা অপরিহার্য। শিক্ষকদের জাতীয়করণ ও এমপিওভুক্তির দাবি নিয়ে তিনি বলেন, বিএনপি এসব দাবির সঙ্গে একমত এবং দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে এগুলো বিবেচনা করবে।ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শিক্ষক সমাজের সহযোগিতা ও সমর্থন চাইলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি শিক্ষকদের প্রতি আহবান জানান, জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির পাশে থেকে আসন্ন নির্বাচনে সমর্থন দিতে। বলেন, শিক্ষকদের সমর্থন ছাড়া বিএনপির পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।
তারেক রহমান জানান, শিক্ষকদের সব দাবির সঙ্গে নীতিগতভাবে একমত বিএনপি। পাশাপাশি প্রতিযোগীতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে মেধা, মনন, বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে শিক্ষকদের তাগিদ দেন তিনি। ঘোষণা দেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করা হবে। পাশাপাশি, কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণের জন্য শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনাও প্রকাশ করেছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিক্ষক মহাসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে সারাদেশ থেকে হাজার হাজার শিক্ষক ও শিক্ষা-কর্মচারী অংশ নেন।
তারেক রহমান বলেন, শিক্ষকতা কখনোই সাধারণ চাকরি বা বাধ্যতামূলক পেশা হতে পারে না। মেধাবী ব্যক্তিরা যেন শিক্ষকতাকে প্রথম পছন্দ হিসেবে গ্রহণ করেন, সেই লক্ষ্যে বিএনপি কাজ করবে।
তারেক রহমান বলেন, জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এলে বিএনপি রাষ্ট্রের সামর্থ্য অনুযায়ী শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি, চাকরি স্থায়ীকরণ এবং জাতীয়করণের বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ নেবে। এছাড়া, শিক্ষা কারিকুলামকে ব্যবহারিক ও কারিগরি শিক্ষাপ্রধান করতে শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করা হবে।
তারেক রহমান মনে করেন, নৈতিকতা ও ধর্মীয়-সামাজিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে কর্মমুখী শিক্ষা প্রবর্তন এবং শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণ ছাড়া বিশ্বে টিকে থাকা কঠিন। তিনি বলেন, শিক্ষকদের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত করে তাদের প্রতিযোগিতামূলক পেশায় রূপান্তর করা জরুরি। দুর্নীতিবাজদের বিত্তশালী হওয়া সমাজের ভাবমূর্তি নষ্ট করে, কিন্তু শিক্ষকদের সম্মান অক্ষুণ্ন থাকলে সমাজের মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। তিনি বিশ্বাস করেন, শিক্ষকরা স্কুল, কলেজ ও মাদরাসায় সামাজিক বিপ্লব গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় দিবসে রাষ্ট্রীয় ভবনে শিক্ষকদের আমন্ত্রণ জানানো উচিত। এতে শিক্ষার্থীদের মনে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তিনি শিক্ষকদের সব ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির নীতিগত সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
তারেক রহমান বলেন, বিশ্ব এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন জরুরি। শিক্ষকরা এই লক্ষ্যে মূল ভূমিকা পালন করবেন। তবে, শিক্ষকদের দুর্বল রাখলে শক্তিশালী রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়।
তিনি উল্লেখ করেন, দেশে প্রায় ৯৫ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যার মধ্যে ২৬ হাজারের বেশি এমপিওভুক্ত। জনসংখ্যার তুলনায় এই সংখ্যা কম নয়, তবে গুণগত মান নিশ্চিত করা অপরিহার্য। শিক্ষকদের জাতীয়করণ ও এমপিওভুক্তির দাবি নিয়ে তিনি বলেন, বিএনপি এসব দাবির সঙ্গে একমত এবং দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে এগুলো বিবেচনা করবে।